January 5, 2025, 5:30 am

বিজ্ঞপ্তি :
বিশেষ সতর্কীকরন - "নতুন বাজার পত্রিকায়" প্রকাশিত সকল সংবাদের দ্বায়ভার সম্পুর্ন প্রতিনিধি ও লেখকের। আমরা আমাদের প্রতিনিধি ও লেখকের চিন্তা মতামতের প্রতি সম্পুর্ন শ্রদ্ধাশীল। অনেক সময় প্রকাশিত সংবাদের সাথে মাধ্যমটির সম্পাদকীয় নীতির মিল নাও থাকতে পারে। তাই যেকোনো প্রকাশিত সংবাদের জন্য অত্র পত্রিকা দায়ী নহে। নতুন বাজার পত্রিকা- বাংলাদেশের সমস্ত জেলা, উপজেলা, ক্যাম্পাস ও প্রবাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! বিস্তারিত: ০১৭১২৯০৪৫২৬/০১৯১১১৬১৩৯৩
শিরোনাম :
গাজীপুরে বনের জমি দখল করে পাকা ভবন নির্মাণের অভিযোগ গৌরনদী সরিকল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৯৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন পটিয়ায় আদালতের নির্দেশ না মেনে জোরপূর্বক ঘর নির্মাণ তানোরে আলুখেত পরিচর্যায় ব্যস্ত কৃষক নড়াইলে চাঞ্চল্যকর শিশু হামিদা হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন মহিলা আসামি গ্রেফতার পুঠিয়ার বানেশ্বর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি দুর্বৃত্তদের হামলায় গুরুত্বর আহত মুন্সীগঞ্জে কামরুজ্জামান রতনে নির্দেশনা শিলই ইউনিয়ন বিএনপি কম্বল বিতরণ করেন ধান ক্ষেতে লাশ,ময়মনসিংহে মাত্র ২দিনে হত্যার রহস্য উদঘাটন করে আসামী গ্রেফতার করলো পিবিআই নওগাঁয় সাড়ে ৯ কেজি গাঁজা ও ফেন্সিডিলসহ গ্রেপ্তার-২ মুন্সীগঞ্জে মঞ্চস্থ হলো নাটক- নির্বর্তন
কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ী

কালের বিবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে গরুর গাড়ী

মো.হাসমত উল্লাহ,লালমনিরহাট।।

লালমনিরহাট জেলায় কালের আবর্তে যাচ্ছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী ‘গরুর গাড়ী।গরুর গাড়ী এক সময় যাত্রী বান্ধব বন্ধু হিসেবে অনেকেই অখ্যায়িত করত। এক সময় গরুর গাড়ী নিয়ে ছুটে চলতেন গ্রামের পর গ্রামে।বৃদ্ধ থেকে শুরু করে যুবোগ ও মধ্যবয়সী সহ সবাই গরুর গাড়ী নিয়ে বের হতেন।গরুর গাড়ী নিজের কাজের পাশাপাশি ব্যবহার হতো বিভিন্ন মালা মল বাহনের কাজে। কিন্তু আধুনিকায়নে বিভিন্ন যানবহন বৈদ্যুতিক গাড়ী এলাকা ভরপুর।যার কারণে হারিয়ে যাচ্ছে একমাত্র উৎস রত ঐতিহ্যবাহী গরুর গাড়ী।

সরেজমিনে কালীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে জানা যায়,তখনকার সময়ে গরুর গাড়ী মেরামতের জন্য হাট বাজারে দোকান দিয়ে বসত।এছাড়া অনেকে গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে গরুর গাড়ী মেরামত করত। কিন্তু এখন আর গরুর গাড়ী ব্যবহার না করার ফলে গরুর গাড়ীর মিস্ত্রীদের এখন আর দেখা যায় না।কালীগঞ্জ উপজেলার বুড়িরহাট এলাকার গরুর গাড়ী চালক দেলবার হোসেন,বলেন এক সময় গরুর গাড়ী ছাড়া রাতে ও দিনে চলাচল করা যেত না।কিন্তু এখন এলাকায় কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের যনবহন বের হওয়ায় এখন আর গরুর গাড়ী প্রয়োজন হয় না।

শিক্ষক শাহ্ আলম বলেন, আগে রাতে ও দিনে বেরহলে গরুর গাড়ী ছারা অনন্য কোন যানবহন পাওয়া যেতনা। কিন্তু এখন ঘরে থেকে বেরহলে বিদ্যুৎতের গাড়ী ও অনন্য যানবহন পাওয়া যায় কারণে এখন আর গরুর গাড়ীর প্রয়োজন হয় না। চন্দ্রপুর ইউনিয়নের চাপারহাটের এক গরুর গাড়ীর মেকার জানায়,এক সময় নিজের হাতে অনেক গরুর গাড়ী মেরামত করেছি। কিন্তু এখন কার সময়ে বাড়ী গাড়ী থাকলেও তা কেউ ব্যবহার করে না।এতে মেরামতের কাজ হয় না।যার কারণে এই পেশা ছাড়তে হয়েছে।তিনি আরও বলেন,সময়ের আবর্তে এক সময় গরুর গাড়ীর দেখতে যেতে হবে জাদুঘরে। নতুন প্রজন্ম হয়তো জানবেও না গরুর গাড়ীর ইতিহাস।

হাসমত উল্লাহ।

Please Share This Post in Your Social Media






© প্রকাশক কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Design & Developed BY AMS IT BD